ভালোবাসার গল্প লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ভালোবাসার গল্প লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বিশ্বের সর্বপ্রথম ভার্চুয়াল স্ত্রী

#আজুমা
জাপানি প্রতিষ্ঠান ভিনক্লু ডিজিটাল প্রযুক্তি দিয়ে এই ভার্চুয়াল স্ত্রী বা কৃত্রিম স্ত্রী তৈরি করে। যাকে দেখা যাবে হলোগ্রাফিক পর্দায়। সে স্বামীকে ঘুম থেকে জাগাবে এবং Good morning জানাবে, আবহাওয়ার খবর জানাবে, ঘরের লাইট, ফ্যান, এসি বন্ধ করবে। স্বামীকে অফিসে যাওয়ার সময় Good Bye জানাবে। আবার স্বামী যখন অফিসে কাজ করবে,কাজের ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন ধরনের মেসেজ পাঠাবে। স্বামী অফিস থেকে বাড়িতে ফিরলে স্বাগতম জানাবে। কফি খাওয়ার সময় তাকেও হলোগ্রাফিক পর্দায় কফি খেতে দেখা যাবে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, তার সাথে মনের কথাও বিনিময় করা যাবে!🙂 যারা বলেন, বউ খুব অত্যাচার করে।তারা এই রোবটটাকে কিনে নিতে পারেন। 🥴🤐 প্যারা নেই জাস্ট চিল ✌️😌🤟

মানুষের আকর্ষণ তৈরি হয় চার ভাবে।

 

শরীর, চেহারা, যোগ্যতা আর মন দিয়ে।

যে আকর্ষণ শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচেয়ে কম। বেশ কিছুদিন তা পেলেই আর কোন আকর্ষণ থাকেনা।

এরপর হল চেহারা। এটার স্থায়িত্ব শরীরের আকর্ষণের চেয়ে বেশি। তবে চেহারা সুন্দর হলে আর সংগী বিশ্বাসী হলে তার প্রতি আকর্ষণ থেকেই যায়। বেশিরভাগ আকর্ষণ এই চেহারা কেন্দ্রিক হয়।

এরপরই টেকসই হল যোগ্যতার আকর্ষণ। মানুষের যোগ্যতাও এক ধরনের সৌন্দর্য। যোগ্যতার জন্য যে আকর্ষণ তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব হয় অনেক বেশি।

সবচেয়ে বেশি টেকসই হল মনকেন্দ্রিক আকর্ষণ। কিন্তু মনের আকর্ষণ সহজে তৈরি হয় না। এটির জন্য সময়ের দরকার হয়, অনুভুতি তৈরির দরকার হয়। এটি যেমন ধীরে ধীরে তৈরি হয়, তেমনি এটার স্থায়িত্বও সবচেয়ে বেশি।

কিন্তু সব আকর্ষণই এক সময় কমে যায়। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, এটাই বাস্তবতা।

তবে এর সাথে সাথে সময়ের প্রেক্ষিতে ব্যালান্সও তৈরি হয়ে যায়। আকর্ষণ একসময় গিয়ে পরিণত হয় অভ্যাসে, মায়াতে, দায়িত্বে।

সেই অভ্যাসের কারণে, মায়ার কারণে, দায়িত্বের কারণে দুজন মানুষ বাকি জীবন একসাথে পার করে।

এই আকর্ষণ, অভ্যাস, মায়া, দায়িত্ব- সবগুলো মিলেই একসাথে ভালোবাসা।💜

 

আপনি সিঙ্গেল এই নিয়মগুলো মেনে থাকলে আপনার প্রেম হবেই ফেসবুকে

 

মেয়েদের সাথে চ্যাট করার সময় পটাতে চাইলে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেনঃ

১. আইডিতে এড হবার সাথে সাথেই টেক্সট করবেন না মিনিমাম একমাস আইডি ফলো করবেন পোস্টে রিএ্যাক্ট কমেন্ট করবেন যখন মোটামুটি একটা ফেইসভ্যালু ক্রিয়েট হবে একদিন কোন পোস্টের সূত্র ধরে নক দিবেন...

২. মেসেজ করেই ইন্টারভিউ নিতে যাবেন না, শুরুর দিকে যতোটা সম্ভব ফানি কনভারসেশন চালিয়ে যাবেন, মোটামুটি একটা সম্পর্ক হয়ে যাবার পরে আস্তে আস্তে ব্যাক্তিগত ব্যাপারে জানার চেষ্টা করবেন..

৩. হাই হ্যালো কি করেন, খাইছেন কিনা ঘুমাইছেন কিনা ইত্যাদি ফালতু টাইপ কথা কম বলবেন এতে মেয়েরা বিরক্তবোধ হয়,কথা বলাও বন্ধ করে দিতে পারে..

৪. কোন মেয়ে যদি সদ্য ব্রেকাপ করে থাকে তাহলে তাকে ভাল করে শান্ত্বনা দিন কারন ব্রেকাপের পরে যে ছেলে ভাল শান্ত্বনা দিতে পারে তার সাথেই পরে ওই মেয়ের প্রেম হয়..

৫. কোন মেয়ে প্রেম করেন কিনা জিজ্ঞেস করলে কখনো না বলবেন না, সবসময়ই বলবেন একজনকে ভালবাসতেন বাট সে অন্য কোন প্রতিষ্ঠিত ছেলে পেয়ে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে, এতে করে মেয়েটা আপনার প্রতি সহানুভূতিশীল হবে..

৬. কোন মেয়েকে যখন প্রপোজ করা হয় তখন সে উল্টো প্রশ্ন করে তাকে কেনো আপনার ভাললাগে? যারা এই প্রশ্নের যতো সুন্দর করে গুছিয়ে উত্তর দিতে পারে তার প্রেম হয় নতুবা হয়না..

৭. মেয়েদের যতো পারেন প্রশংসা করবেন, মানুষ মাত্রই প্রসংসা শুনতে চায়, একটা কালো মেয়েকেও সুন্দর বললে সে মনে মনে খুশি হই..ছবি দেখলে রুপের প্রসংসা করেন আর ছবি না দেখলে মন-মানসিকতার প্রশংসা করুন..

৮. কোন বিষয়ে ভুলেও কোন মেয়ের সাথে তর্ক জড়াবেন না, সহমত ভাই হয়ে সবকিছুতেই মেয়েটাই সঠিক এমন ভাব নিয়ে চলতে হবে..একবার পটে গেলে তখন সহমত ভাই দ্বিমত ভাইও হয়ে যেতে পারবেন😐

৯. ভুলেও কোন মেয়ের সাথে অন্য মেয়ের প্রসংসা করতে যাবেন না কারন মেয়েরা নিজের কাছে অন্য মেয়ের প্রশংসা শুনতে পছন্দ করেনা, মেয়ের বান্ধবী বা কাজিন নিয়ে টু শব্দও করবেন না😐

১০. বাংলায় মেসেজ টাইপ করবেন, যদি পারেন কবি সাহ্যিতিকদের মতো একটু গুছিয়ে সুন্দর করে কথা বলার চেষ্টা করবেন কারন মেয়েরা ছেলেদের রূপ সৌন্দর্যের চেয়েও কথার প্রেমে বেশী পড়ে! 🙂