স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়ন ফোরাম (HEALTH SYSTEM IMPROVEMENT FORUM) লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়ন ফোরাম (HEALTH SYSTEM IMPROVEMENT FORUM) লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বিল গেটস আমেরিকার নাগরিকত্ব ছেড়ে দিচ্ছে, শেষবারের মতো মাইক্রোসফটের অফিস ঘুরতে গিয়ে সে হু হু করে কেঁদে ফেলল।
বিল গেটস আমেরিকার নাগরিকত্ব ছেড়ে দিচ্ছে, শেষবারের মতো মাইক্রোসফটের অফিস ঘুরতে গিয়ে সে হু হু করে কেঁদে ফেলল। নিজ হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যেতে খারাপ লাগারই কথা। বিল গেটসেও খারাপ লাগছে। সে কান্না থামাতে পারছে না। চোখের পানিতে সার্জিকাল মাস্ক ভিজে মুখের সাথে লেগে গেছে।
কাঁদলে কি হবে, মনে মনে কিন্তু বিল গেটস খুবই খুশি। তার লাফাতে ইচ্ছে করছে। এতদিন পর সে তার স্বপ্নের চাকুরী খুঁজে পেয়েছে। এতগুলো বছর সে এমন একটা চাকুরীর চেষ্টাই করছিল। মাঝে মাইক্রোসফট গড়েছে, সেরা ধনী হয়েছে কিন্তু তলে তলে সে সবসময় এই ড্রিম জবের সন্ধান করছে।
ভাগ্য ভালো ফেসবুকে এক বন্ধুর কল্যাণে আগেভাগে চাকুরীর সার্কুলারটি তার নজরে এসেছিল। সঙ্গে সঙ্গে সিভি জমা দিয়ে সে প্রার্থনা বসে যায় -- হে ঈশ্বর, আমাকে এই চাকুরীটা দাও। তোমার কাছে আমি আর কিচ্ছু চাই না। আমার জীবন সার্থক হবে যদি এই চাকুরীটা আমি পাই। আমাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিও না প্রভু।
দোয়ার জোরেই কি না কে জানে বিল গেটসের কাছে ফিরতি মেইল আসল - তাকে শর্ট লিস্টেট করা হয়েছে। জুম ভিডিও কলে ইন্টার্ভিউ দিতে হবে।
ইন্টার্ভিউ এর কথা শুনে বিল গেটসের হাত পা কাপাকাপি শুরু হয়ে গেল। তার এতো বছরের প্রোগ্রামিং এর অভিজ্ঞতা, টেক লাইনে সে বস, তবুও তার টেনশন হচ্ছিল করছিল, যদি ইন্টার্ভিউ খারাপ হয়, যদি চাকুরী তার মিস হয়ে যায়!
এই চাকুরী না হলে বিল গেটসের জীবন বৃথা। দুনিয়ার প্রতিটা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ডেভলোপারদের কাছে এই চাকুরী সোনার হরিণ। আলাদীনের চেরাগ।
জুকারবার্গকে নিয়েই সমস্যা, সেও নাকি সিভি জমা দিয়েছে। কি যে হয় ভাবতে ভাবতে বিল গেটস ইন্টার্ভিউ দিল। প্রথমেই তাকে প্রশ্ন করলো চর্যাপদের রচয়িতা কে?
বিল গেটস জানত এমন প্রশ্নই আসবে, রবীন্দ্রনাথের বিয়ের তারিখ, সুফিয়া কামালের পছন্দের তরকারী এইসব প্রশ্নের উত্তর সে গত এক মাস রাত জেগে মুখস্ত করেছে। সে জানত তাকে এই প্রশ্নগুলোই করা হবে।
বিল উত্তর চটপট দিতে পারল, জুকার পারেনি। সে ভেবেছিল তাকে ওপিপি, এলগোরিদম, ডাটা স্ট্রাকচার এইসব নিয়ে প্রশ্ন করা হবে! শালা একটা পিউর বলদ।
বিল গেটসের চাকুরী হয়ে গেল।
আজ সে নতুন চাকুরী উদ্দেশ্যে আমেরিকা ছাড়ছে। বিলের বউ আকুল নয়নে কাঁদছে, ওগো, আমায় ভুলে যেও না। স্কাইপেতে কল দিও।
বিল গেটস হাসল। টাইম পাইলে দিমুনি। বলেই সে সুটকেস টানতে টানতে সোজা এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে হাঁটা ধরল।
কিছুক্ষন পর সে খেয়াল করল বিল গেটস দৌড়াচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভাব সে প্লেনে উঠতে চায়। চাকুরীতে জয়েন করতে চায়। এই চাকুরীর জন্য সে আমেরিকা ছাড়ছে, মাইক্রসফট ছাড়ছে, সংসার ছেড়েছে। এই চাকুরী তার সবে ধন নীলমনি।
এয়ারপোর্টে এসে বিল গেটস দেখল সাংবাদিকরা ভিড় করে আছে! সবাই কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইছে -- ভাই, সব ছেড়ে ছুঁড়ে আপনি কই যান?
বিল গেটস দাঁত কেলাতে কেলাতে উত্তর দিল - বাংলাদেশে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট মেইন্টেনেন্সের দায়িত্ব পেয়েছি। 😀
---------
সম্পূরক খবরঃ
চারটি ওয়েবসাইট উন্নয়ন করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের খরচ ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা!
পাঁচটি ডাটাবেইস তৈরিতে খরচ হয়েছে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা!
পাঁচটি কম্পিউটার সফটওয়্যার কেনায় খরচ ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা!
রচনা:রাফিউজ্জামান সিফাত
পৃথিবীর সবচেয়ে কনিষ্ঠা মা... যিনি মাত্র পাঁচ বছর বয়সে গর্ভবতী হন
((পৃথিবীর সবচেয়ে কনিষ্ঠা মা... যিনি মাত্র পাঁচ বছর বয়সে গর্ভবতী হন....))
ছবিটা দেখে কি মনে হচ্ছে....???
এরা দুজন সম্পর্কে কি হতে পারে...! !??
ভাই বোন নিশ্চয়ই....!!
যদি আপনার উত্তর এটাই হয় তবে আপনি ভূল....!!!
পৃথিবীর ইতিহাস জুড়েই এমন কিছু ঘটনা রয়েছে যা সত্যি বলে বিশ্বাসই করতে ইচ্ছে করে না। এমন কিছু অনন্য রেকর্ড রয়েছে, যা সকলকে হতবাক করে দেয়। এরকমই এক অত্যদ্ভূত রেকর্ডের অধিকারী দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর বাসিন্দা লিনা মেদিনা। বিশ্বের ইতিহাসে সর্বকণিষ্ঠ বয়সে মা হওয়ার রেকর্ড করেছিলেন তিনি। অবিশ্বাস্য হলেও ঘটনা হল, লিনা যখন তার প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন মাত্র পাঁচ বছর বয়সে!
১৯৩৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর পেরুর ট্রিকাপো নামে এক ছোটো শহরে জন্ম হয়েছিল তার। লিনার যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন তার বাবা-মা লক্ষ্য করেছিলেন তার পেট হঠাৎ ফুলতে শুরু করেছে। তারা প্রথমে ভেবেছিলেন লিনার সম্ভবত পেটের কোনও রোগ হয়েছে। কিংবা তার পেটে টিউমার হয়েছে। গভীর উদ্বেগে তারা লিনাকে এক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন। চিকিৎসকরা বিভিন্ন রোগের জন্য ছোট্ট লিনার বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। কিন্তু, কিছুতেই তার রোগ ধরতে পারছিলেন না।
অবশেষে, ধরা পড়ে যে লিনা গর্ভবতী, এক সন্তানের জন্ম দিতে চলেছে সে। চিকিৎসকরা এই আবিষ্কারে একেবারে হতবাক হয়ে যান। এরপর লিনাকে হাসপাতালে ভর্তি করে একদল চিকিৎসক পরীক্ষা করে এই বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছিলেন। ১৯৩৯ সালের ১৪ মে, মাত্র ৫ বছর ৭ মাস ১৭ দিন বয়সে এক পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন লিনা।
অস্ত্রোপচার করতে হয়েছিল ডাক্তারদের। লিনা যে পুত্রের জন্ম দিয়েছিলেন সেও সুস্থই ছিল। ঘটনাচক্রে, ওই দিনটি আবার পেরুতে মাতৃ দিবস হিসাবে পালিত হয়।
১৯৭২ সালে বিবাহ করেছিলেন লিনা। নার্সের কাজ করতেন। তার সেই সন্তান জীবিত ছিল ৪০ বছর। কিন্তু, এত ছোট বয়সে লিনা কীভাবে গর্ভবতী হল, সেই প্রশ্নের উত্তর আজও পাওয়া যায়নি। মনে করা হয়, সম্ভবত পরিবারের বা প্রতিবেশীদের কেউ তাকে ধর্ষণ করেছিল।
কিন্তু, ৫ বছর বয়সে কীভাবে সন্তান ধারণ সম্ভব তা নিয়ে রহস্য রয়ে গেছে। সাধারণ চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে, মেয়েরা বয়সন্ধিতে না পৌঁছালে তাদের শরীরে সন্তান ধারণের প্রয়োজনীয় হরমোনই তৈরি হয় না। তাই এই ঘটনাটা ডাক্তারদের কাছে শুধু বিস্ময়কর নয়, অসম্ভব ছিল। চিকিৎসা বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞরা আজও লিনার মাতৃত্বের ধাঁধার উত্তর খুঁজে পাননি।
রাস্তা-ঘাটে মানুষের মাস্কের ব্যবহার এখন বিনোদনের অংশ হয়ে গেছে
রাস্তা-ঘাটে মানুষের মাস্কের ব্যবহার এখন বিনোদনের অংশ হয়ে গেছে। মাঝে মাঝে এমন পিকিউলিয়ার সব মানুষ দেখি। রাগ করা বাদ দিয়ে, বিনোদিত হই।
সেদিন একটা দেখলাম, সুন্দর মাস্ক পরে আছে। যেই হাঁচি এসেছে, তখন মাস্ক নামিয়ে হাঁচি দিল! মাস্ক নামিয়েই যখন হাঁচি দিবি, তোর মাস্ক পরার দরকারটা কি? এটা সত্য দীর্ঘক্ষণ মাস্ক পরায় অনেকেই অভ্যস্ত না বলে একটু নামিয়ে রাখে। কিন্তু অনেক মানুষ দেখি, ওরা মাস্ক কখনই মুখে লাগিয়ে রাখেনা। ওদের কাজই হলো থুতনিতে সার্বক্ষণিক মাস্ক পরে রাখা।
মাস্কে হাঁচি দেওয়া ঠিক না ৷ নিজের জীবাণু বাইরে থেকে শক্তিশালী হয়ে নিজের কাছেই ফিরে যাবে৷
সেদিন দেখলাম একজন প্যান্টের বেল্টের সাথে মাস্ক ঝুলিয়ে রেখেছে যেভাবে চাবীর রিং ঝুলিয়ে রাখে! সবচেয়ে মারাত্মক লেগেছিল, কনুইতে মাস্কের ব্যবহার। ওইটার আবার আমি পেছন থেকে ছবিও তুলে রেখেছিলাম।
অজায়গায় মাস্ক না পরে ঠিক জায়গায় মাস্ক পরুন। মুখ আপনার মুখের জায়গায়। আপনার গলায় না।
নতুন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক বলেছেন, স্বাস্থ্য খাতে দূর্নীতির দায় নাকি আমাদের সবার
নতুন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক বলেছেন, স্বাস্থ্য খাতে দূর্নীতির দায় নাকি আমাদের সবারই! কি চমৎকার!! কিন্তু সেটা কি কারনে?
কারন স্বাস্থ্যমন্ত্রী, আমলা, ঠিকাদারসহ এই সিন্ডিকেট স্বাস্থ্য খাতের যে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছে তা ১৮ কোটি মানুষের সবাইকে সমান ভাগে ভাগ করে দিয়েছে, তাইনা?
তা না হলে অক্সেজেনের অভাবে, চিকিৎসার অভাবে রাস্তায় ঘুরতে ঘুরতে মরে যাওয়া মানুষগুলো এই দূর্নীতির দায় কেন নেবে? নকল মাস্ক আর ভূয়া পিপিইর কারনে মরে যাওয়া ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীরা এই দূর্নীতির দায় কেন নেবে?
কারন স্বাস্থ্যমন্ত্রী, আমলা, ঠিকাদারসহ এই সিন্ডিকেট স্বাস্থ্য খাতের যে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছে তা ১৮ কোটি মানুষের সবাইকে সমান ভাগে ভাগ করে দিয়েছে, তাইনা?
তা না হলে অক্সেজেনের অভাবে, চিকিৎসার অভাবে রাস্তায় ঘুরতে ঘুরতে মরে যাওয়া মানুষগুলো এই দূর্নীতির দায় কেন নেবে? নকল মাস্ক আর ভূয়া পিপিইর কারনে মরে যাওয়া ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীরা এই দূর্নীতির দায় কেন নেবে?
আপনি, আমি কিংবা এদেশের যেকোনো একজন সাধারন মানুষ এই মহাডাকাত সিন্ডিকেটের হরিলুটের দায় কেন নেবো?
জনাব ডিজি সাহেব, নিচের দিকে নয় সাহস থাকলে আঙ্গুল উপরের দিকে তুলুন। জনগনকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন না।
জনাব ডিজি সাহেব, নিচের দিকে নয় সাহস থাকলে আঙ্গুল উপরের দিকে তুলুন। জনগনকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন না।
আসুন এবার জেনে নেই গরুর চামড়া রান্না প্রক্রিয়া:
গরুর চামড়া যেভাবে খাবেন-
একটি গরুর চামড়া থেকে ১০ থেকে ১৫ কেজি বা তারচেয়ে বেশি গোশত পাওয়া যায়। চাইলে অত্যান্ত মজাদার এই গোশত রান্না করে খেয়ে ফেলা যায়। আসুন, এই গোশত প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি জেনে নিই-
১) প্রথমে চামড়াটি এক-দেড় ফুট টুকরো করে কাটুন;
২) চামড়ার টুকরোগুলো ভালভাবে পরিস্কার করে ফেলুন;
৩) টুকরোগুলো গরম পানিতে ২০-৩০ মিনিট ধরে সেদ্ধ করে ২-৩ ঘন্টা গরম পানিতে রেখে দিন।
৪) গরম পানি থেকে একটি করে তুলে নিয়ে তা স্টিলের চামচ বা ছুরি দিয়ে কুরিয়ে পশমগুলি তুলে ফেলুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটু গরম করে তা আবার করতে পারেন।
৫) পশম তোলার পর হালকা লবন দিয়ে ২-৩ মিনিট রেখে দিলে আঠালো ভাবটা চলে যাবে। রান্না করার পূর্বে ১৫-২০ মিনিট সেদ্ধ করে পানি ফেলে দিলে আঠালো ভাবটা পুরোপুরি চলে যাবে।
ব্যাস, এভাবেই চামড়া খাওয়ার উপযোগী হয়ে যাবে।
গরুর পায়া/নলা যেভাবে রান্না করা হয়, চামড়াও সেভাবে রান্না করতে হয়। ভুনা করেও রান্না করতে পারেন। নেহারির মতোও রান্না করতে পারেন। এই গোশত দিয়ে দিয়ে হালিম ও চটপটি রান্না করলেও তা মজাদার হয়। আর গরম চামড়া দিয়ে ভাত ও রুটি খাওয়া আরো মজাদার।
একটি গরুর চামড়া থেকে ১০ থেকে ১৫ কেজি বা তারচেয়ে বেশি গোশত পাওয়া যায়। চাইলে অত্যান্ত মজাদার এই গোশত রান্না করে খেয়ে ফেলা যায়। আসুন, এই গোশত প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি জেনে নিই-
১) প্রথমে চামড়াটি এক-দেড় ফুট টুকরো করে কাটুন;
২) চামড়ার টুকরোগুলো ভালভাবে পরিস্কার করে ফেলুন;
৩) টুকরোগুলো গরম পানিতে ২০-৩০ মিনিট ধরে সেদ্ধ করে ২-৩ ঘন্টা গরম পানিতে রেখে দিন।
৪) গরম পানি থেকে একটি করে তুলে নিয়ে তা স্টিলের চামচ বা ছুরি দিয়ে কুরিয়ে পশমগুলি তুলে ফেলুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটু গরম করে তা আবার করতে পারেন।
৫) পশম তোলার পর হালকা লবন দিয়ে ২-৩ মিনিট রেখে দিলে আঠালো ভাবটা চলে যাবে। রান্না করার পূর্বে ১৫-২০ মিনিট সেদ্ধ করে পানি ফেলে দিলে আঠালো ভাবটা পুরোপুরি চলে যাবে।
ব্যাস, এভাবেই চামড়া খাওয়ার উপযোগী হয়ে যাবে।
গরুর পায়া/নলা যেভাবে রান্না করা হয়, চামড়াও সেভাবে রান্না করতে হয়। ভুনা করেও রান্না করতে পারেন। নেহারির মতোও রান্না করতে পারেন। এই গোশত দিয়ে দিয়ে হালিম ও চটপটি রান্না করলেও তা মজাদার হয়। আর গরম চামড়া দিয়ে ভাত ও রুটি খাওয়া আরো মজাদার।
স্বাস্থ্য খাতের বেহাল দশা, দায় কার ?
স্বাস্থ্য খাতের বেহাল দশা, দায় কার? : . এখন কেন মাতম করছেন আজকে চিকিৎসা পাচ্ছেন না। অক্সিজেন পাচ্ছেন না। আইসিইউ বেড পাচ্ছেন না। টেস্ট করাতে পারছেন না সিরিয়াল পাচ্ছেন না। রিপোর্ট ঠিক মত পাচ্ছেন না। হাসপাতালে এডমিট হতে পারছেন না। যেখানে যাচ্ছেন চিকিৎসার জন্য, সেখান থেকেই ফিরিয়ে দিচ্ছে। এম্বুলেন্স, গাড়িতে, হুইলচেয়ারে মারা যাচ্ছে আপনাদের স্বজন।। বিনা চিকিৎসায় ১০ মাসের গর্ভের সন্তান সহ মারা যায় মা।। হাতির গর্ভস্থ সন্তান মারা গেলে মাতম তুলেছেন মানবিক হৃদয়ের জন্য, আজ যখন বিনা চিকিৎসায় একজন মা তার অনাগত সন্তান সহ মারা গেলেন, তখন মাতম তুলেছেন তো।? কাকে আজ দায় দিবেন? দোষারোপ করবেন কাকে? কোভিড ১৯ এর শুরুতে যখন কমিউনিটি ট্রান্সমিশন রুখতে চিকিৎসকরা চেম্বার বন্ধ করলো,তখন গালিগালাজ করে ফেনা তুলে ফেলেছিলেন? ডাক্তাররা কসাই। সেল্ফিস। ভীতু ও কাপুরষ। পালিয়ে গেছে ডাক্তাররা। কই এখন তো ডাক্তাররা সবাই নিজ দায়িত্ব পালনে কর্মস্থলে আছেন। কোয়ারেন্টাইনে বা আইসোলেশানে আছেন। কতজন চিকিৎসক আক্রান্ত, কতজন মারা গেছেন সে হিসেব রেখেছেন?? আপনাদের কাছে এই দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার মূল সমস্যা ছিলোঃ ডাক্তাররা গ্রামে যায়না। ডাক্তাররা ডিউটি ফাঁকি দেয়। ডাক্তাররা চেম্বারে ভিজিট নেয়। ডাক্তাররা টেস্ট দেয়,কমিশন খায়। মেডিসিন কোম্পানি থেকে কমিশন খায়।
ডাক্তাররা কথা না শুনেই প্রেসক্রিপশন লিখে ফেলে।
এই ডাক্তারদের দোষ দেখা ছাড়া এই দেশের হেলথ সিস্টেম নিয়ে আপনাদের আর কোন অভিযোগ ছিলো না। আর জাতির বিবেকের ঠিকাদার সাংবাদিকগন আপনাদের দেখিয়েছে, কিভাবে ডাক্তাররা ভুল চিকিৎসা দিয়ে আপনাদের মেরে ফেলে। মফস্বলের মেট্রিক ফেইল বা আরো শিক্ষিত সাংবাদিক ভুল ধরে গেছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর চিকিৎসায়। কোনদিন জানতে চেয়েছেন হে সাংবাদিক সাহেব একজন বিশেষজ্ঞ যখন ভুল চিকিৎসা দিলো,আপনি যখন ভুল ধরলেন, অভিযোগ প্রচার করলেন,তবে সঠিক চিকিৎসা কি নিশ্চয়ই আপনি জানেন? হে সাংবাদিক সাহেব, আপনি কেন আমাদের চিকিৎসার দায়িত্ব নিচ্ছেন না?? ডাক্তারদেরকে বছরের পর বছর জন্ডিস সাংবাদিকতার শিকার হতে দেখেও মজা লুটেছেন।
গালির পর গালি দিয়েছেন। আজ সাংবাদিকদের বলুন, চিকিৎসা দিতে?? চিকিৎসা ব্যবস্থা মানে একজন ডাক্তারই সব নয়। ঢাল তলোয়ার বিহীন নিধিরাম সর্দাররা আপনাকে মাউন্ট এলজাবেথ এর চিকিৎসা দিতে পারেননা। কোনদিন বুঝতে চাননি, চিকিৎসা একটা টীম ওয়ার্ক। এখানে যেমন ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, আয়া,ক্লিনার, বিভিন্ন জনবল লাগে,তেমনি ইনভেস্টিগেশন এর জন্য প্যাথলজি ল্যাব লাগে, মেডিসিন লাগে, যন্ত্রপাতি লাগে, ওটি লাগে, আইসিইউ, এইচডিইউ, সিসিইউ লাগে।। যেটা লাগেনা সেটা হলো রাজনীতি। গ্রুপিং।সিন্ডিকেট।।দালালী। কিন্ত সেটাই বেশি চলে তাই অনেক যোগ্য লোকেরা এই সিস্টেমের তলে পড়ে কোণঠাসা হয়ে থাকেন। সাংবাদিকরা যদি চিকিৎসা ব্যবস্থার মূল সমস্যা গুলো নিরন্তর তুলে আনতেন খবরে, চোর বাটপার, কমিশন খোরসিন্ডিকেট এর বিরুদ্ধে লেগে থাকতেন, তবে তারা এত নীরবে লুটপাট করে সব নিঃশেষ করতে পারতেন না।। দেশের জ্ঞানী গুণিজনেরা যদি স্বাস্থখাতের বাজেট নিয়ে কথা বলতেন, আমলাদের দূর্নীতি ও বানিজ্য নিয়ে সরব হতেন তবে আজ এই দশা হতো না।। মেডিকেল এর জিনিস পত্র কেনায় যেই লুটেরা চক্র জড়িত সাংবাদিকরা যদি তাদের মুখোশ উন্মোচন করে যেতেন নিয়মিত, তবে তারা এতটা বাড়তে পারতো না। ভুলে গেছেন পাবনার ডিসি রেখা রানী বালোকে উনার বাংলোতে দেখতে না যাওয়ার অপরাধে একরাতেই ওএসডি করেছিলো পাবনা সদর হাসপাতালের যুগ্ম পরিচালক ডাঃ মঞ্জুরা রহমান কে ক্ষমতার নগ্ন দাপট দেখিয়ে,তখন প্রতিবাদ করেছিলেন?? কখনো উপজেলা হাসপাতালে গিয়ে জানতে চেয়েছেন কি কি ব্যবস্থা নিলে চিকিৎসা সেবা উন্নত করা যায়?
আপনাদের ভোটে নির্বাচিত এমপি মহোদয় মাসিক মিটিংয়ে জানতে চেয়েছেন দরদ নিয়ে কি কি ব্যবস্থা নিলে আপনারা ভোটার, জনগন সুচিকিৎসা পাবেন??
কখনো এমপি সাহেবকে জিজ্ঞেস করেছেন,কেন আপনার উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ঘাটতি,কেন এম্বুলেন্স নষ্ট হয়ে পড়ে থাকে,কেন এক্সরে মেশিন বাক্সবন্দি থাকে,কেন আলট্রাসনোগ্রাম হয়না,কেন উপজেলায় প্যাথলজি ল্যাব নেই, কেন ওটি হয়না? কেন হাসপাতালের সরকারি মেডিসিন বাইরে বিক্রি হয়?? নাগরিক হিসেবে আপনার মৌলিক অধিকার চিকিৎসা পাওয়া নিশ্চিত করার জন্য এমপি সাহেবের পথ আগলে দাঁড়িয়েছেন কখনো??যেই চোটপাট পাতি নেতা, নেতার শালা হয়ে চিকিৎসকদের সাথে দেখিয়েছেন, চিকিৎসকদের মেরেছেন,অপমানিত করেছেন,আক্রান্ত করেছেন, ক্লাস এইট পাশ সাংবাদিক লেলিয়ে দিয়েছেন,সেই চোটপাট কখনো আপনাদের প্রতিনিধিকে করেছেন??? করবেন কিভাবে তা জানি।
আপনারা মেরুদণ্ডহীন। তাই দূর্বল পেশাজীবী চিকিৎসকদের সাথে মাস্তানি করেই নিজের ক্ষমতা জাহির করে গেছেন।।আপনারা বলতেন,আইসিইউতে মরা মানুষ জীবিত করে রাখে বোগলে রসুন দিয়ে,গরুর সুই দিয়ে ছিদ্র করে। এখন তবে কেন আইসিইউ আইসিইউ মাতম করছেন? যারা নিয়োগ বানিজ্য, প্রমোশন বানিজ্য, দলীয় অনুগত নিয়োগ, কমিশন ও সিন্ডিকেট গড়ে তুলে এই দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বলাৎকার করে গেছে প্রতিনিয়ত তাদের নিয়ে যদি একটু সোচ্চার হতেন,সাংবাদিকরা যদি তাদের চেহারা উন্মোচন করতো, আদালত যদিস্বঃপ্রণোদিত হয়ে কয়েকটা রুল জারি করতো, সরকারকে যদি লুটেরাদের সহযোগী না হয়ে তাদের লাগাম টেনে ধরতে বলতেন,তবে আজ এমন পানিতে পড়ে যেতে হতো না।।
কারা সরকারী চিকিৎসায় অব্যবস্থাপনা জিইয়ে রেখে বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক গুলোকে লাগামহীন বানিজ্য করার সুযোগ দিছে? আজ কেন বেসরকারি হাসপাতাল চিকিৎসা এড়িয়ে যায়?? দেশে এত এত মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দিয়ে কারা হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা তাদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন?? যখন নেতারা,আমলারা তাদের ত্যাগকৃত বায়ুর গন্ধের তারতম্যের জন্য বিদেশ ছুটে যেতেন,তখন তাদের টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন??
একটা ভঙ্গুর ব্যবস্থাকে এই দেশের কসাইকুলরা টিকিয়ে রেখেছিলো এত বলাৎকারের ভেতরে এতদিন,যা কোভিড ১৯ দেশে এসে তার বিবস্ত্র অবস্থা প্রকাশ করলো শুধু।। জনগন যেমন, তার শাসক ও তেমন ই হবে। আপনারা জবাবদিহিতা চাননি,উনারা নীরবে সুইস ব্যাংকের একাউন্ট ভরেছেন। একটা সিস্টেম উন্নয়নে তার সমস্যা গুলোর গভীরে যেতে হয়। সেখানে কি কি প্রতিবন্ধকতা তা জানতে হয়। সীমিত সামর্থ্য দিয়েও ভালো চিকিৎসা দেওয়া যেতো,ভালো সিস্টেম গড়ে তোলা যায় যদি লুটপাট না হতো।। যদি ডাক্তারদের পিছনে না লেগে সিস্টেমের উন্নতি চাইতেন, তবে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ এর নিষ্পত্তি যেমন হতো,একটা কার্যকর চিকিৎসা ব্যবস্থা গড়ে উঠতো। ব্যক্তি চলে যেতে পারেন কিন্ত সিস্টেম গড়ে উঠলে তা কার্যকরভাবেই সেবা নিশ্চিত করতে পারে।
এখন সয়ে যেতে হবে। কিছুই করার নাই।। বিনা চিকিৎসায় প্রিয়জন হারানোর ব্যাথা সয়ে যেতে হবে।।
এটাই আপনাদের কর্মফল।। তবে আজকের হাহাকার ও আহাজারি যদি না ভুলে যান,যদি নিজেদের ভুল ও সিস্টেম এর সমস্যা বুঝতে পারেন, যদি নাগরিক হিসেবে দায়িত্বশীল হন, যদি নিজের অধিকার আদায়ে সাহসী হন, যদি স্বাস্থখাতের চোর,দালাল,লুটেরাদের ধাওয়া দিতে পারেন,তবে আগামীর বাংলাদেশ এর চিকিৎসার চেহারা অন্যরকম হবে নিশ্চিত জানবেন।
COVID-19 নিয়ন্ত্রণে অনিয়মের ব্যাপারে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ান '"চাই সঠিক সিদ্ধান্ত - শুদ্ধ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা "
COVID-19 নিয়ন্ত্রণে অনিয়মের ব্যাপারে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ান কিনা বলতে পারবো না, কিন্তু আমার নিজের কাজের সূত্রে যতগুলো দেশের কথা জানি তার মধ্যে আমাদের স্থান যে সবার উপরে তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই | শুধু অনিয়ম হলেও কথা ছিল না | কঠোরতা দিয়ে সেটাকে নিয়মের মধ্যে হয়তো আনা যেত | কিন্তু, পা থেকে মাথা পর্যন্ত যদি থাকে অদক্ষ, বাটপার, চোর, আর নীতি-বৰ্জিতদের আধিক্য তাহলে এতো অল্প সময়ের মধ্যে তার সমাধান স্বয়ং ফেরেশতা এসেও করতে পারার কথা নয় |
চিকৎসার কথা নাহয় নাইবা বললাম | আম্মাসহ অনেক আত্মীয় বন্ধুদের হারানো আর তাদের হাসপাতালে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকেই বোঝা যায় সাধারণ মানুষ কি দুরাবস্থায় আছে|
এখন আসি COVID-19 শনাক্তের প্রসঙ্গে | আমাকে কি দ্বিতীয় কোনো দেশের নাম বলবেন যেখানে সাধারণ নাগরিকদের টাকার বিনিময়ে COVID-19 টেস্ট করতে হয়? দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোতে খবর নিন| কোথাও COVID-19 টেস্ট করতে গেলো নাগরিকদের টাকা লাগে? পূর্ব এশিয়ার গরিব দেশ যেমন লাওস, ক্যাম্বোডিয়ার দিকে তাকান | কোথাও একজন নাগরিকের COVID-19 টেস্ট করতে টাকার প্রয়োজন হয় না - দাতা গোষ্ঠী এবং সরকার বহন করে | অবশ্য, বিদেশিদের লাগে| টাকা যেহেতু লাগে না, টেস্ট নিয়ে বাণিজ্য করারও কোনো সুযোগ নাই | জনস্বাস্থ্যের গুরুত্বের কথা বিনেচনে এনে এবং টাকা-পয়সার জটিলতা এড়াতে প্রায় সব দেশগুলোতে শুধুমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠানকেই টেস্ট করা সংক্রান্ত যাবতীয় কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে |
কিন্তু, বাংলাদেশ? কথায় কথায় আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বলি, COVID-19 এর মধ্যেও জিডিপি প্রবৃদ্ধির উর্ধগমনের স্বপ্ন দেখি | কিন্তু, নাগরিকদের প্রয়োজনে COVID-19 টেস্ট বিনামূল্যে করতে পারি না? এই সেবাটি বিনামূল্যে দেওয়ার ক্ষমতা কি আসলেই আমাদের ছিল না ? নাকি কিছু বাটপার, চোর, দুর্নীতিবাজদের সুযোগ করে দেওয়ার জন্যই COVID-19 টেস্ট এর উপর মূল্য আরোপ করা হয়েছিল? আমারতো মনে হয় মূল্য আরোপের ব্যাপারটি ছিল একেবারেই পরিকল্পিত | আশা করবো মাননীয় প্রধান মন্ত্রী নিজেই বিষয়টিকে খতিয়ে দেখবেন এবং দেশের মানুষদের সাথে যারা বিস্বাসঘাতকতা করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিবেন | যে অব্যবস্থা শাহেদ-সাব্রিনাদের তৈরী হতে অনুপ্রাণিত করেছে সেই অবাবস্থ্য তৈরির পেছনে যারা আছে তাদের অবশই চিহ্নিত করতে হবে এবং আইনের আওতায় আনতে হবে |
দুর্নীতির কথা বাদ দিলাম | ভেবে দেখুন, মূল্য আরোপের কারণে যদি একজন COVID-19 রোগী টেস্ট না করায়, এবং রোগ নিয়ে যত্রতত্র ঘুরে বেড়ায় তাহলে সেটা জনস্বাস্থ্যের জন্য কতটা হুমকি? একজনের মাধ্যমে কতজন সুস্থ ব্যক্তি সংক্রামিত হবে? অন্য কোনো সাধারণ রোগ হলে কথা ছিল কিন্তু আমরা যুদ্ধ করছি COVID-19 এর মতো একটি অতিমাত্রায় সংক্রামক মরণ ব্যাধির সাথে |
জন স্বাস্থ্যের এই গুরুত্বের কথা বিবেচনায় এনেই অন্য সব দেশ সকল নাগরিকদের জন্য বিনামূল্যে COVID-19 টেস্ট করার ব্যবস্থা করেছে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে | আর আমাদের দেশ করলো উল্টোটি | কেন? যাতে করে COVID-19 নিয়ে কিছু অসাধু প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি বাণিজ্য করতে পারে - নাগরিকদের ঠকাতে পারে, বিদেশের কাছে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে পারে |
আশা করবো অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ সরকার নাগরিকদের প্রয়োজন অনুযায়ী সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পর্যাপ্ত সংখক COVID-19 টেস্টের ব্যবস্থা করবেন, এবং যাদের ইচ্ছাকৃত ভুল সিদ্বান্তের কারণে টেস্ট নিয়ে দুর্নীতি ও বাটপারি বাণিজ্যের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তাদের বিচারের ব্যবস্থা করবেন |
ব্যবস্থা শুদ্ধ হলে অধিকাংশ ব্যক্তিই শুদ্ধ হতে বাধ্য | তা নাহলে এক শাহেদ-সাব্রিনার শূন্য স্থান শতজনে পূরণ করবে |
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)