অপরাধ প্রমাণিত হলে তার মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। করোনা পরীক্ষার ভুয়া সনদসহ বহুমাত্রিক জালিয়াতিতে গ্রেপ্তার রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ও রিজেন্ট গ্রুপের...

করোনা পরীক্ষার ভুয়া সনদসহ বহুমাত্রিক জালিয়াতিতে গ্রেপ্তার রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিম অপরাধ প্রমাণিত হলে তার মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান।



তিনি বলেন, সাহেদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে জাল মুদ্রার একটি মামলা করেছে র‌্যাব। এটি প্রমাণ করতে পারলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন বা ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হতে পারে তার। এছাড়া অনকেগুলো প্রতারনার মামলা রয়েছে। সেখানে দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় সর্বোচ্চ সাত বছরের সাজা হতে পারে সাহেদের।

খুরশিদ আলম খান বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে রিজেন্ট হাসপাতালের যে চুক্তি হয়েছে তার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য দুদক টিম গঠন করেছে। চুক্তি অবৈধভাবে হয়ে থাকলে জড়িতদেরকে খোঁজে বের করা হবে। আর এই চুক্তির ফলে সরকারের কোন টাকা ক্ষতি হয়েছে কি না সেটা দেখা হবে। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি এবং আরও উর্ধ্বতনদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। আর কোন কিছু উদ্ঘাটন হলে সবার বিরুদ্ধে অপরাধের ধরন অনুযায়ী মামলা হবে।

তিনি আরও বলেন, শাহেদের অবৈধ সম্পদের উৎস সম্পর্কে জানতে পৃথক অনুসন্ধান কমিটি গঠিত হয়েছে। উৎস যদি জ্ঞাত আয় বহির্ভুত হয় বা উৎসের সঙ্গে আয়ের মিল না থাকলে মামলা হবে। সেখানে কোন মানিলন্ডারিং এবং কাউকে ঘুষ দেয়ার প্রমাণ পেলে যাকে দিয়েছে তাকেসহ মামলা হবে।

সূত্র : আস

1 টি মন্তব্য: