news লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
news লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

ভয়ংকর দর্শন দেখাতে এবার সার্জারি করে নিজের নাক কেটে ফেললেন

নিজেকে শয়তানের মতো ভয়ংকর দর্শন দেখাতে এবার সার্জারি করে নিজের নাক কেটে ফেললেন
ব্রাজিলের ট্যাটু আর্টিস্ট মাইকেল ফারো দো প্রাদো। শয়তানের মতো চেহারা ধারণ করতে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় সার্জারির মাধ্যমে গজিয়ে নিয়েছেন শিংও। সেইসাথে চোখের সাদা অংশেও করিয়েছেন ট্যাটু। সম্প্রতি তার এই লুক শেয়ার করেন নিজের ইন্সাটাগ্রাম প্রোফাইলে। তারপরই তা ভাইরাল হয়ে যায়। তার এই শয়তানের মতো ভয়ংকর দর্শন হয়ে উঠতে সাহায্য করেছেন তারই স্ত্রী। তার স্ত্রী একজন পেশাদার ‘বডি মডিফায়ার’। তার সারা শরীরে এসব ভয়ংকর দর্শন ট্যাটু একে দেন তার ট্যাটু আর্টিস্ট অন্যান্য বন্ধুরা। সার্জারির মাধ্যমে দাঁতের গড়নেও পরিবর্তন এনেছেন মাইকেল। লেখকের মন্তবও লেজ লাগাইয়া ফুল শয়তান হয়ে গেলেই তো পারে, আকাম্লা কাম কাজ করে নিজেকে কুল ভাবা প্রজাতি, আমাজন এ নিয়া ছেড়ে দেয়া উচিত। আমি চিন্তা করতাছি ঘুমানের সময় শিং এর গুতায় বালিশ ফুটা হয়না🤔 টি'শার্ট পরার সময় শিং এর সাথে আটকাইয়া মাঝে মাঝে ফুটা হয়না🤔 সাজেই শয়তান,বাস্তবে একবার যদি শয়তান সামনে আসে তো হালুয়া টাইট হয়ে যাবে.. আল্লাহ জানেন, বিষয় টা?ওহ, উনি তো নিজেই দেখসেন চাক্ষুষ। যাক,আল্লাহ মাফ করুন। এতো কিছু করেও শয়তানের রূপ এর ধারে কাছে যেতে পারবে না। শয়তান কে এরা বন্ধু মনে করে। শয়তানের ধোকায় পরে একি সাথে জাহান্নামে যাবে। নাউজুবিল্লাহ। বিদ্রঃ আমাদের ইসলাম ধর্মে ট্যাটু করা হারাম... • (শয়তান বলে) আমি অবশ্যই তাদেরকে আদেশ করব, তারা তখন আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন করে দিবে।” [ সূরা নিসাঃ ১১৯]

পুরো বাংলাদেশে গুটিকয়েক লোকের কাছে জিম্মি

বল্টু বর্ডার দিয়ে সাইকেল চালিয়ে আসছিলো, পিছনে এক বিশাল বস্তা বাঁধা!

-বিজিবির চৌকষ অফিসার তাকে থামালো

- বস্তায় কি?
স্যার কিচ্ছু না, বালু!
-খোল
এইযে দ্যাখেন স্যার, বালু।
-আচ্ছা যা।

দুইদিন পর আবারও বল্টু বস্তা নিয়ে বর্ডার দিয়ে সাইকেল চালিয়ে আসছে। বিজিবির অফিসার আবারও থামালো!

-বস্তায় কি ?
স্যার, বালু

কিন্তু অফিসারের খটকা লাগলো। সেদিন দেখলাম বালু, আজও বালু? পুরা বস্তা খুলে চেক করলো, কিন্তু বালু ছাড়া কিছুই পেলোনা।

- আচ্ছা যা ।

আবারও কয়েকদিন পর বর্ডারের কাছে বস্তা নিয়ে সাইকেল চালিয়ে, বিজিবির অফিসারের মুখোমুখি বল্টু!

-বালু ?
-জ্বে স্যার
-তুই শুধু বালু নিয়া যাস। সন্দেহ হয়!

অফিসার সব বালু ঘেঁটেও কিছু পেলো না। কিন্তু অফিসারের মনটা খচখচ করেই যাচ্ছে! ঘটনাটা কি? সে কিছু বালু রেখে দিয়ে সেগুলো ল্যাবে পাঠালো। রেজাল্ট কিছুই আসলো না। সব বালু, বালু আর বালু। কিন্তু অফিসারের মনে খটকা রয়েই গেলো।

এভাবে সাইকেলে করে বস্তা নিয়ে বল্টু নিত্যই যায়, কিন্তু বিজিবি অফিসার কিছু কুল কিনারা করতে পারেনা।

হঠাৎ বল্টু আর আসে না! বহুদিন কেটে গেলেও কোনো খবর নাই। সে আর সাইকেল চালিয়ে বালুর বস্তা নিয়ে যায় না। কাহিনী কি? অফিসার নিজেই তাকে খুঁজে বের করলো।

বল্টুর বাড়িতে গিয়ে বললো -

"দেখ, আমি জানি তুই কিছু না কিছু পাচার করছিস, কিন্তু আমি ধরতে পারছিনা। আমার মনে শান্তি নাই। তোর দুইটা পায়ে ধরি, সত্যি কইরা বল তুই কি পাচার করিস!

বল্টু হাসি দিয়া বললো -

"স্যার এতদিন আসলে সাইকেল পাচার করছি" 😊
শুনে অফিসার বেহুশ!!

সাব্রিনা, শাহেদ, সম্রাট, পাপিয়া এগুলি ত বালুর বস্তা! সাইকেলগুলি কই 🙄🤔
এই গল্প দিয়ে এটাই বুঝানো হয়েছে যে রাগব বোয়াল সব ধরাছোঁয়ার বাইরে আছে পুটি মাছ ধরা পড়েছে 
এরা হলো হাতের পুতুল তারা এত অর্থ কামিয়েছে দুর্নীতি করে ক রিপোর্ট জালিয়াতি করে বিভিন্নভাবে আর তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে তোরা কি পরিমান অর্থ উপার্জন করেছে বুঝে নিন 

করোনা টেস্ট জা’লিয়াতি শাহাবুদ্দিন মেডিকেলের সহকারী পরিচালক আটক


অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে রাজধানীর সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)।
অভিযানে অসহযোগিতা করায় এবার প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবুল হাসনাত কে আটক করেছে র‌্যাব। আজ রোববার বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর গুলশান-২ এ অবস্থিত করোনা
ডেডিকেটেড হাসপাতালটিতে অভিযান শুরু হয়েছে। অভিযানে অ’সহযোগিতা করায় বিকেল ৫টার দিকে ডা. আবুল হাসনাতকে হেফাজতে নেয় র‌্যাব। এসময় তার হাতে হাত’কড়া পরানো হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন র‍্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অভিযান চলমান রয়েছে।
র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, ‘হাসপাতালগুলোতে নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে এই অভিযান চালানো হচ্ছে। আমরা হাসপাতালের বিভিন্ন সেবা প্রক্রিয়া, অসঙ্গতি ও কাগজপত্র চেক করছি।
র‌্যাবের একটি নির্ভরশীল সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি করোনাভাইরাস পরীক্ষার র‌্যাপিড কিট টেস্ট ও অ্যান্টিবডিসহ বেশ কিছু অনিয়মের অ’ভিযোগ উঠেছে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিরুদ্ধে। সেসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতেই এ অভিযান পরিচালনা করছে র‌্যাব।
উল্লেখ্য, র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে থাকে। রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে গত ৬ জুলাই করোনাভাইরাস পরীক্ষার জালিয়াতি ধরে র‌্যাব। এরপর রিজেন্টের দুটি হাসপাতালই সি’লগালা করে দেওয়া হয়। এছাড়া রিজেন্টের মালিক মোহাম্মদ সাহেদসহ ওই হাসপাতালের কয়েকজন কর্মচারীকে গ্রেফতার করা হয়।

শাহেদের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা ছিল ডা. সাবরিনার

বেরিয়ে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদ ওরফে শাহেদ করিমের সঙ্গে জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠতা ছিল বলে জানা গেছে।

গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে শাহেদ ও সাবরিনা একে অপরকে জানাশুনার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন।

জানা গেছে, আগে থেকেই তারা একে অপরকে চিনতেন।

নিয়মিত পার্টিতে অংশ নিতেন।

সেই পার্টিতে চলতো ডিজে-মাদকতা। শাহেদ-সাবরিনা ছাড়াও সেই পার্টিতে সমাজের আরও অনেক চেনামুখ অংশ নিতেন।
এছাড়া তারা দিয়েছেন আরও অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য।

করোনা সনদ জালিয়াতির আইডিয়া শাহেদের কাছ থেকে পেয়েছেন ডা. সাবরিনা।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে কাজ ভাগিয়ে নিতে ব্যবহার করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য  অধিদফতর ও সরকারদলীয় চিকিৎসক সংগঠনের একাধিক চিকিৎসককে। এছাড়া এক ব্যবসায়ীর হোটেল জোরপূর্বক দখল করে ব্যবসা করতেন শাহেদ। করোনাকালে দখল করা সেই হোটেলটি সরকারকে দিয়েছিলেন।

গোয়েন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উত্তরা ৬নং সেক্টরের পার্কের পাশের মিলিনিয়াম রেস্টুরেন্টটি রাজবাড়ীর এক বাসিন্দার |

তিনি দীর্ঘদিন ধরে জাপানে ছিলেন। জাপানি এক নারীকে বিয়েও করেছেন। তার স্ত্রী ও এক মেয়ে জাপানেই থাকেন। দেশে এসে তিনি ওই রেস্টুরেন্টটি করেন। পরে ২০১৯ সালে যৌথভাবে ব্যবসার জন্য রিজেন্টের শাহেদের সঙ্গে চুক্তি করেছিলেন। চুক্তিতে বেশকিছু শর্তও জুড়ে দিয়েছিলেন। শর্তের মধ্যে ছিল শাহেদকে মাসে মাসে একটা ভাড়া পরিশোধ করতে হবে।
কিন্তু কিছুদিনের মাথায় শাহেদ সেই হোটেলের যাবতীয় নিয়ন্ত্রণ নিজের কব্জায় নিয়ে নেন। হোটেলের মূল মালিককে হোটেলে ঢুকতে দিতেন না। হোটেলটির নিচে খাবারের রেস্টুরেন্ট ছিল। সেখানে জাপানি খাবারের আয়োজন করা হতো। 

হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জন ডা. সাবরিনা চৌধুরী জাপানি খাবার পছন্দ করতেন। তাই তিনি ওই রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যেতেন। সেখানে শাহেদের সঙ্গে তার পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা। শাহেদের দখল করা হোটেলের ওপরে আবাসিক ব্যবস্থা ছিল। তাই প্রায়ই সেখানে আমোদ ফুর্তি ও মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করা হতো। বিত্তশালীদের আনাগোনা ছিল বেশ। সাবরিনা প্রায়ই এসব পার্টিতে অংশ নিতেন। এরপর থেকে তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হতো। 

পুলিশ জানিয়েছে, শাহেদ কিছুদিন হোটেলটি তার কব্জায় রেখে পরিচালনা করেছেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে ওই হোটেলটি স্বাস্থ্য অধিদফতরকে দেন। শাহেদের মালিকানাধীন রিজেন্ট হাসপাতালটি ছিল করোনা ডেডিকেটেড। তাই সেখানকার চিকিৎসক-নার্সদের সেখানেই রাখা হতো। 

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, জোরপূর্বক দখল করে নেওয়ায় হোটেলের মূল মালিক উত্তরা পূর্ব থানায় শাহেদের বিরুদ্ধে একটি মামলাও করেছিলেন।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বিমানবন্দর জোনের সহকারী কমিশনার খন্দকার রেজাউল হাসান বলেন, শাহেদ হোটেলের মূল মালিককে বিতাড়িত করে দখল করে নেয়। করোনাকালে ওই হোটেলটি সরকারকে দিয়ে দেয়। হোটেলটিতে চিকিৎসক-নার্সরা থাকতেন। শুনেছি করোনার জন্য হোটেল বরাদ্দ দিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে টাকা নিয়েছে। তবে আসলেই টাকা তুলেছে কিনা সেটি জানি না। বর্তমানে হোটেলটিতে খাবার ও আবাসিক কোনও ব্যবস্থাই চালু নাই বলে জানান তিনি। সূত্র: মানবজমিন

নেপথ্য থেকে ডা. সাবরিনা সহযোগিতা পেয়েছেন: ডিবি

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন বলেছেন, নেপথ্য থেকে ডা. সাবরিনা চৌধুরী সহযোগিতা পেয়েছেন, তা না হলে তো এ কাজগুলো করার কথা না। তবে তদন্তের জন্য যারা সংশ্লিষ্ট তাদের সবাইকে আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করবো।
শনিবার (১৮ জুলাই) দুপুরে ডিএমপির গণমাধ্যম সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন। জেকেজি কোভিড-১৯ পরীক্ষা জালিয়াতির ঘটনায় গ্রেপ্তার ডা. সাবরিনার পেছনে কারা রয়েছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে কমিশনার আবদুল বাতেন এসব কথা বলেন।
আবদুল বাতেন বলেন, ‘তদন্তের এ পর্যায়ে ডা. সাবরিনা আগে যে তথ্যগুলো দিয়েছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আসলে ডা. সাবরিনা যে বিষয়টি মূলত ব্যবহার করেছে তা হলো ফেসভ্যালু ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন জায়গায় তার পরিচিত। স্বামী আরিফুলও তার সঙ্গে মূলত সে বিষয়টি ক্যাপিটালাইজড করে বিভিন্ন প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে। যেমন প্রাথমিকভাবে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় একটি প্রজেক্ট তৈরি করেছিল যেখানে স্যাম্পল সংগ্রহ ও কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা করার কথা ছিল তা তারা করেনি। আসলে বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে তার অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পাওয়া গেলে তা আমরা আমলে নেব। এছাড়া অনিয়ম পাওয়া গেলে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে তা জানানো হবে।’
উল্লেখ্য, করোনা পরীক্ষায় প্রতারণার অভিযোগ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন ওভাল গ্রুপের প্রতিষ্ঠান জেকেজি হেলথ কেয়ারের প্রধান নির্বাহী (সিইও) আরিফুল চৌধুরী ও তার স্ত্রী ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীকে। তাদের বিরুদ্ধে করোনাভাইরাস টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

অপরাধ প্রমাণিত হলে তার মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। করোনা পরীক্ষার ভুয়া সনদসহ বহুমাত্রিক জালিয়াতিতে গ্রেপ্তার রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ও রিজেন্ট গ্রুপের...

করোনা পরীক্ষার ভুয়া সনদসহ বহুমাত্রিক জালিয়াতিতে গ্রেপ্তার রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ও রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিম অপরাধ প্রমাণিত হলে তার মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান।



তিনি বলেন, সাহেদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে জাল মুদ্রার একটি মামলা করেছে র‌্যাব। এটি প্রমাণ করতে পারলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন বা ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হতে পারে তার। এছাড়া অনকেগুলো প্রতারনার মামলা রয়েছে। সেখানে দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় সর্বোচ্চ সাত বছরের সাজা হতে পারে সাহেদের।

খুরশিদ আলম খান বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে রিজেন্ট হাসপাতালের যে চুক্তি হয়েছে তার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য দুদক টিম গঠন করেছে। চুক্তি অবৈধভাবে হয়ে থাকলে জড়িতদেরকে খোঁজে বের করা হবে। আর এই চুক্তির ফলে সরকারের কোন টাকা ক্ষতি হয়েছে কি না সেটা দেখা হবে। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি এবং আরও উর্ধ্বতনদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। আর কোন কিছু উদ্ঘাটন হলে সবার বিরুদ্ধে অপরাধের ধরন অনুযায়ী মামলা হবে।

তিনি আরও বলেন, শাহেদের অবৈধ সম্পদের উৎস সম্পর্কে জানতে পৃথক অনুসন্ধান কমিটি গঠিত হয়েছে। উৎস যদি জ্ঞাত আয় বহির্ভুত হয় বা উৎসের সঙ্গে আয়ের মিল না থাকলে মামলা হবে। সেখানে কোন মানিলন্ডারিং এবং কাউকে ঘুষ দেয়ার প্রমাণ পেলে যাকে দিয়েছে তাকেসহ মামলা হবে।

সূত্র : আস